সাতক্ষীরা শ্যামনগর থেকে চম্পা মল্লিকউপকূলীয় অঞ্চলের মুন্সিগঞ্জ ইউনিয়নের কচুখালী গ্রামের সখিনা বেগম (৩৭)। স্বামী : রাশিদুল কাগজী (৪৫)। ২০০০ সালে বিয়ে হয় তাদের। দুই ছেলে ও এক মেয়ে সন্তান তাদের। সখিনার এবং রাশিদুলের বাড়ি আবার একই গ্রামে। রাশিদুল ছিলেন তখন বেকার ছিলেন। তাঁর সম্পত্তি বলতে ছিলো শুধু ...

গোপাল সরকার, (খাজরা) আশাশুনি, সাতক্ষীরাসেলাই মেশিনের কাজ, ভেড়া, ছাগল এবং হাঁস-মুরগি পালনসহ বহুমূখী কাজের মাধ্যমে নিজের দারিদ্রতা দূর করেছেন রোমেছা বেগম। বর্তমানে দর্জির কাজসহ তার ১২টি ভেড়া, ১০টি ছাগল, ৫০টি হাঁস রয়েছে যার আনুমানিক বাজার মূল্য লক্ষাধিক টাকা। বলছি আশাশুনির খাজরা ইউনিয়নের গদাইপুর ...

সাতক্ষীরা থেকে মননজয় মন্ডল এক সময় উপকূলীয় কৃষিপ্রতিবেশ অঞ্চলের প্রতিটি কৃষিবাড়িই ছিল এক একটি খামার। স্থানীয় পরিবেশ ও প্রাকৃতিক সম্পদের রূপ/আকার পরিবর্তন করে উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষ একটি কৃষি বাড়ি/খামার তৈরি করতো। একটি/দুইটি বসত ঘর, বীজ ঘর, গোয়াল ঘর, হাঁস-মুরগির ঘর, জ্বালানি ঘর, সবজি ক্ষেত, মিষ্টি ...

চাঁপাইনবাবগন্জ থেকে রানহান কবির রঞ্জু সম্প্রতি চাঁপাইনবাবগন্জ জেলা নাচোল উপজেলা কসবা ইউনিয়ন খড়িবোনা গ্রামের নারী কৃষক ছালেহা বেগম (৩৬)। তিনি ২০১০ সালে একটি দেশি জাতের ছাগল পালন শুরু করেন। তৃতীয় বছরের মাথায় থেকে ছাগল বিক্রি শুরু করেন। এভাবে প্রতিবছর তিনি ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকা লাভ করেন ছাগল ...

নেত্রকোনা থেকে হেপী রায়“আমার ঘরে অহন ভাতের অভাব নাই। তিনবেলা খাওন, কাপড় চোপড় কিনা আর মাইয়ারার পড়ালেহা সব ভালো মতো চলতাছে। কয়েক বছর আগেও একবেলা কইরা খাইতাম। কত কষ্টে দিন কাটাইছি। অহন একটু সুখের মুখ দেখছি”। হাসি হাসি মুখ করে এই কথাগুলো বলেছিলেন চকপাড়া গ্রামের সেলিনা আক্তার। তিনি নিজের সংসারের ...